আজ ২১ জানুয়ারী ২০২০ নাগরাকাটা আদিবাসী চর্চা কেন্দ্রে তরাই ডুয়ার্স প্লান্টেশন ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের তরফে তরাই ডুয়ার্স এর প্রায় 500
শ্রমিক নেতাদের উপস্থিতিতে একটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হলো। চা শ্রমিকদের সঙ্গে
কেন্দ্রীয় সরকারের বিমাতৃসুলভ ব্যবহার, ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা এবং আন্দোলনের
রূপরেখা স্থির করাই এই কনভেনশনের মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল।
তরাই ডুয়ার্স এর বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে আগত শ্রমিক নেতারা চা শ্রমিকদের অবর্ণনীয় দুর্দশার কথা ওই সভায় তুলে ধরেন ও তার প্রতিকারের পথ নির্ধারণ সম্পর্কিত আলোচনা করেন। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ চা শ্রমিকদের জন্য যে কিছুই করছেন না ও মানুষকে নানা পন্থায় বিভ্রান্ত করছেন তা কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটেই প্রতিফলিত হয়েছে বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেন।
এই সভায় সমস্ত বক্তারাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চা শ্রমিকদের জন্য নানারকম প্রকল্পের কথা জানান ও মুখ্যমন্ত্রীর ভূয়শী প্রশংসা করেন। কোন কোন বক্তা সি বি এম ইউ এবং সি বি টি এম ইউ এই ইউনিয়ন দুটির মালিকের সঙ্গে আঁতাত করে শ্রমিক স্বার্থবিরোধী কার্যকলাপের উল্লেখ করেন ও তীব্র বিরোধিতা করেন। মালিকপক্ষের সঙ্গে সি বি টি এম ইউ এর আঁতাতের ফলে কালচিনি রায়মাটাং চা বাগান দুটি দীর্ঘদিন বন্ধ হয়ে আছে ও শ্রমিকরা অবর্ণনীয় দুর্দশা ভোগ করছেন বলে অভিযোগ করেন অনেক বক্তা।
এরইমধ্যে তরাই ডুয়ার্স প্লান্টেশন ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি নকুল সোনার জানান যে সাইলি টি এস্টেট এবং রাজা টি এস্টেটে সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে কয়েকজন শ্রমিককে ডিসমিসও করা হয়েছে। মধ্যাহ্নভোজের পর নানা আলোচনার পর সভাপতি নকুল সোনার বক্তব্য রাখেন ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ও আন্দোলনের রূপরেখা বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং জলপাইগুড়ি এবং নকশালবাড়িতে একই রকম সেমিনার করার কথা ঘোষণা করেন।
সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের মেন্টর অমরনাথ ঝা, কালচিনির তৃণমূল নেতা রঞ্জিত ঘোষ আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের বনভূমি কর্মাধ্যক্ষ গণেশ মাহালি, তৃণমূল যুব নেতা পাষাং লামা ও অন্যান্য আরো অনেকে।
তরাই ডুয়ার্স এর বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে আগত শ্রমিক নেতারা চা শ্রমিকদের অবর্ণনীয় দুর্দশার কথা ওই সভায় তুলে ধরেন ও তার প্রতিকারের পথ নির্ধারণ সম্পর্কিত আলোচনা করেন। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ চা শ্রমিকদের জন্য যে কিছুই করছেন না ও মানুষকে নানা পন্থায় বিভ্রান্ত করছেন তা কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটেই প্রতিফলিত হয়েছে বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেন।
এই সভায় সমস্ত বক্তারাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চা শ্রমিকদের জন্য নানারকম প্রকল্পের কথা জানান ও মুখ্যমন্ত্রীর ভূয়শী প্রশংসা করেন। কোন কোন বক্তা সি বি এম ইউ এবং সি বি টি এম ইউ এই ইউনিয়ন দুটির মালিকের সঙ্গে আঁতাত করে শ্রমিক স্বার্থবিরোধী কার্যকলাপের উল্লেখ করেন ও তীব্র বিরোধিতা করেন। মালিকপক্ষের সঙ্গে সি বি টি এম ইউ এর আঁতাতের ফলে কালচিনি রায়মাটাং চা বাগান দুটি দীর্ঘদিন বন্ধ হয়ে আছে ও শ্রমিকরা অবর্ণনীয় দুর্দশা ভোগ করছেন বলে অভিযোগ করেন অনেক বক্তা।
এরইমধ্যে তরাই ডুয়ার্স প্লান্টেশন ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি নকুল সোনার জানান যে সাইলি টি এস্টেট এবং রাজা টি এস্টেটে সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে কয়েকজন শ্রমিককে ডিসমিসও করা হয়েছে। মধ্যাহ্নভোজের পর নানা আলোচনার পর সভাপতি নকুল সোনার বক্তব্য রাখেন ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ও আন্দোলনের রূপরেখা বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং জলপাইগুড়ি এবং নকশালবাড়িতে একই রকম সেমিনার করার কথা ঘোষণা করেন।
সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের মেন্টর অমরনাথ ঝা, কালচিনির তৃণমূল নেতা রঞ্জিত ঘোষ আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের বনভূমি কর্মাধ্যক্ষ গণেশ মাহালি, তৃণমূল যুব নেতা পাষাং লামা ও অন্যান্য আরো অনেকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন