বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফালাকাট উপনির্বাচনের দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। কেননা রাজ্যের শাসকদল মনে করছে কর্মীদের মনোবল বাড়াতে ফালাকাট উপনির্বাচন জেতা উচিত। তা না হলে ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে তা প্রভাব ফেলতে পারে। তৃণমূল তাই এই কেন্দ্রে জয়ের লক্ষ্যে বিশেষ কৌশল অবলম্বন করল।
সম্প্রতি ফালাকাটা উপনির্বাচন নিয়ে একটি বৈঠক হয় তৃণমূলে। ফালাকাটা কমিউনিটি হলে সেই বৈঠকে নেতাদের নির্দেশ দেওয়া হয় কালবিলম্ব না করে বাড়ি বাড়ি প্রচার শুরু করতে।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি মৃদুল গোস্বামী, চেয়ারম্যান দশরথ তিরকে, বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তী, জেলার কো অর্ডিনেটর-সহ অন্যান্য নেতারা ছিলেন এই বৈঠকে।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর ফালাকাটার তৃণমূল বিধায়ক অনিল অধিকারীর মৃত্যু হয়। তারপর থেকেই এই ফালাকাট আসনটি শূন্য হয়ে আছে। ইতিমধ্যেই ১০ মাস অতিক্রান্ত। করোনার আবহে উপনির্বাচন সম্ভব হয়নি। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ২৯ নভেম্বরের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হবে।
২০২১-এর আগে তৃণমূলের কাছে চ্যালেঞ্জ হবে এই আসনটি দখলে রাখা। যে কোনও মূল্যে এই আসনটি ধরে রাখতে হবে, আসনটি খোয়ালে চলবে না। তাহলে ২০২১-এ এর খারাপ প্রভাব পড়বে। এই কেন্দ্রে সাফল্য পেতে তৃণমূল জেলা নেতৃত্বকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জেলা তৃণমূল সভাপতি জানিয়েছেন, আমরা ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি প্রচার শুর করে দিয়েছি
তৃণমূল নেতৃত্ব মনে করছে, এই কেন্দ্রে সাফল্য ধরে রাখতে সম্ভব হলে তৃণমূল বিজেপিকে চাপে রাখতে পারবে। বিজেপিকে ২০২১-এর আগে কোণঠাসা করতে সম্ভবপর হবে। এর আগে ২০১৯ লোকসভার পর তিনটি কেন্দ্রে উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে তৃণমূল। এবার ফালাকাটা ধরে রাখতে পারলে ১০০ শতাংশ সাফল্য নিয়ে নামতে পারবে একুশের যুদ্ধে।
এদিকে ফালাকাটা বিধানসভার আসন পুনরুদ্ধারে আদা-জল খেয়ে নেমেছেন মৃদুল -ঋতব্রত জুটি!
মূলত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত নয় বছরে কী কী কাজ করেছেন বাংলার মানুষের জন্য সেটিকে হাতিয়ার করে ফালাকাটার আসন জয়ের লক্ষ্যে এগোচ্ছে তৃণমূল।
গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের নেতারা জয় নিশ্চিত এই ‘মনোভাব’ দেখানোয় জেলায় তাঁদের প্রার্থীর পরাজিত হয়েছিলেন বলে তৃণমূল সুপ্রিমোর কানে অনেকদিন আগেই খবর গিয়েছিল।
তাই এবার আর আগের ভুল করতে নারাজ দলের শীর্ষ নের্তৃত্ব!
সম্প্রতি ফালাকাটা উপনির্বাচন নিয়ে একটি বৈঠক হয় তৃণমূলে। ফালাকাটা কমিউনিটি হলে সেই বৈঠকে নেতাদের নির্দেশ দেওয়া হয় কালবিলম্ব না করে বাড়ি বাড়ি প্রচার শুরু করতে।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি মৃদুল গোস্বামী, চেয়ারম্যান দশরথ তিরকে, বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তী, জেলার কো অর্ডিনেটর-সহ অন্যান্য নেতারা ছিলেন এই বৈঠকে।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর ফালাকাটার তৃণমূল বিধায়ক অনিল অধিকারীর মৃত্যু হয়। তারপর থেকেই এই ফালাকাট আসনটি শূন্য হয়ে আছে। ইতিমধ্যেই ১০ মাস অতিক্রান্ত। করোনার আবহে উপনির্বাচন সম্ভব হয়নি। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ২৯ নভেম্বরের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হবে।
২০২১-এর আগে তৃণমূলের কাছে চ্যালেঞ্জ হবে এই আসনটি দখলে রাখা। যে কোনও মূল্যে এই আসনটি ধরে রাখতে হবে, আসনটি খোয়ালে চলবে না। তাহলে ২০২১-এ এর খারাপ প্রভাব পড়বে। এই কেন্দ্রে সাফল্য পেতে তৃণমূল জেলা নেতৃত্বকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জেলা তৃণমূল সভাপতি জানিয়েছেন, আমরা ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি প্রচার শুর করে দিয়েছি
তৃণমূল নেতৃত্ব মনে করছে, এই কেন্দ্রে সাফল্য ধরে রাখতে সম্ভব হলে তৃণমূল বিজেপিকে চাপে রাখতে পারবে। বিজেপিকে ২০২১-এর আগে কোণঠাসা করতে সম্ভবপর হবে। এর আগে ২০১৯ লোকসভার পর তিনটি কেন্দ্রে উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে তৃণমূল। এবার ফালাকাটা ধরে রাখতে পারলে ১০০ শতাংশ সাফল্য নিয়ে নামতে পারবে একুশের যুদ্ধে।
এদিকে ফালাকাটা বিধানসভার আসন পুনরুদ্ধারে আদা-জল খেয়ে নেমেছেন মৃদুল -ঋতব্রত জুটি!
মূলত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত নয় বছরে কী কী কাজ করেছেন বাংলার মানুষের জন্য সেটিকে হাতিয়ার করে ফালাকাটার আসন জয়ের লক্ষ্যে এগোচ্ছে তৃণমূল।
গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের নেতারা জয় নিশ্চিত এই ‘মনোভাব’ দেখানোয় জেলায় তাঁদের প্রার্থীর পরাজিত হয়েছিলেন বলে তৃণমূল সুপ্রিমোর কানে অনেকদিন আগেই খবর গিয়েছিল।
তাই এবার আর আগের ভুল করতে নারাজ দলের শীর্ষ নের্তৃত্ব!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন